সত্য এমনই এক ভয়ংকর জিনিস।যদি আপনি কখনো তাকে লুকান হয়তো সাময়িক ভাবে লুকাতে পারবেন।কিন্তু যখন সে প্রকাশ পাবে তখন সত্যকে লুকানোর অপরাধে সত্য আপনাকে এতটা বিধ্বস্ত করবে যে আপনি পুরোপুরি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবেন।

পৃথিবীর শুরু থেকে এই পর্যন্ত সত্যের ধারা এভাবেই চলে আসছে।আর যুগে যুগে মিথ্যুক রা বারবার সত্যকে মিথ্যা প্রমানিত করে ব্যর্থ হয়েছে,হচ্ছে এবং হবে ইনশাআল্লাহ।

কিন্তু তবুও স্বৈরাচার বা জালেম রা এই মিথ্যার প্রপাগাণ্ডা থেকে বের হতে পারছে না বা পারে না।

এর কারন ও আছে অনেক।মিথ্যা কে পুজি করে যারাই ক্ষমতার আসন কে মজবুত করতে চায় তারা নিজেদেরকে এতটাই ক্ষমতাবান ভাবে যেনো দুনিয়াতে তারাই সত্য আর বাকী রা মিথ্যা।অথচ তারাই মিথ্যে লালন করে আসছে সেই শুরু থেকে।

আর তাদের এই মিথ্যা পদস্খলন তাদেরকে যে কোথা থেকে কোথাউয়নিয়ে যায় তা তারা ভাবতেও পারে না কখনো।

তারা ভুলেই যায় তাদের বলা মিথ্যা গুলো দিনের আলোর মত পরিষ্কার আল্লাহর কাছে।আর উনিই কিছু সময় পর্যন্ত তাদেরকে ছাড় দিয়ে রাখে পরিক্ষা স্বরূপ।

যখনই সময় শেষ হয়ে যায় তখনই সত্যকে দুনিয়ার সামনে প্রকাশ করে দেয়।

ঠিক তেমনই বাংলার ইতিহাস।শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ নামক একটা মিথ্যুক রাজনৈতিক দল বাংলার মানুষকে মিথ্যা বলেই আসছে।তাদের বিরুদ্ধে অনেক লেখালেখি হয়েছে,হচ্ছে।অনেকেই লিখেছে।অনেকে লিখছে।তাদের সবার একটাই উদ্দেশ্য। দেশকে ভালোবেসে তারা এসব কলম যুদ্ধ করছে।তারা কখনো চায় না প্রিয় এই দেশ যেনো কখনো আওয়ামী লীগ নামক কোন রাক্ষসের হাতে পরে ধ্বংস না হয়ে যায়।

এই দেশের প্রকৃত ইতিহাস প্রত্যেক মানুষের জানা উচিত। যাতে আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি কখনো আর এই সব মানবখাদকের হাতে না যায়।

আওয়ামী লীগের প্রকৃত রূপ জানতে আপনার সংগ্রহে রাখতে পারেন ইদানীং কালের সবচেয়ে আলোচিত দুইটা বই।

১.মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু রচিত।আমার ফাসি চাই।

২.সাবেক রাষ্ট্রদূত লে.কর্নেল শরীফুল হক ডালিম রচিত, আমি মেজর ডালিম বলছি।